তুমি যুদ্ধ কর প্রেম কর না কারন যুদ্ধ করলে হয় তুমি বাঁচবে না হয় তুমি মরবে আর প্রেম করলে তুমি বাঁচতেও পারবানা আবার মরতেও পারবা না।
যুগে যুগে কত শাসক এই দুনিয়ার মানুষ দেখেছে। আজ তাদের মধ্যে থেকে একজন শাসকের কথা বলতে যাচ্ছি। তার নাম হল অ্যাডলফ হিটলার। যিনি ৬০ লক্ষ বা তার বেশি ইয়াহুদী মেরেছিলেন। এটা আল্লাহ ভালো জানে । কিন্তু কেন?
এর উত্তর অনেকে অনেক ভাবে দেয়। কেউ বলে, তিনি ছোট বেলা থেকেই ইয়াহুদীদের পছন্দ করতেন না। এর বিভিন্ন কারন অনেক ইতিহাস বিদ তুলে ধরেছেন। এটা অন্য কোনো ব্লগে শেয়ার করব। আবার অনেক ইতিহাস বিদ এটা বলেন যে জার্মান প্রথম বিশ্বযুদ্ধ হেরেগিয়েছিল ইয়াহুদের করনে। কিন্তু আমি আপনাদেরকে ভিন্ন কিছু বলতে যাচ্ছি। একটা ব্যক্তির কথা আচরন, তার লেখালেখি দেখলে বুঝা যায় যে সে কি রকম মানুষ। তো হিটলারকেও বোঝা যায় তার কথা বার্তা থেকে। ইতিহাস বিদরা যে যুক্তি গুলো দিয়েছেন হিটলারের ইয়াহুদী মারার ক্ষেত্রে সেগুলো যথেষ্ট নয়। এই যুক্তিগুলো অনেকটা কল্পকাহিনী এর মত সোনায়। Note : হিটলার একজন ইহুদীকে পবিত্র ইহুদি বলেও সম্মোধন করেছিল। তাহলে এই থেকে বুঝা যায় ইতিহাস বিদদের যুক্তি গুলো অনেকটা দুর্বল। ইয়াহুদিরা ছিল মুলত সমাজের উঁচু শ্রেণীর মানুষ। তাদের মধ্যে জ্ঞান ছিল আবার অহংকারও ছিল। মনে রাখবেন অহংকার কারিদের আল্লাহ পছন্দ করেন না। তারা সমাজের উঁচু জায়গা গুলো তে থাকত। আপনি বর্তমানে আমেরিকার দিকে তাকালে বুঝতে পারবেন। ইয়াহুদীদের ইয়োরুপের মধ্যে ইনফুলেন্স যেমন এখন আছে তেমনি তখনও ছিল। ইয়াহুদিরা সমাজটাকে সবসময় জিম্মি করে রাখত। আর এটাই মুলত হিটলারের জন্য বাধা ছিল। হিটলার সবময় চাইত জার্মানিকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে। আপনি হিটলারের নিম্নোক্ত উক্তিটা পরলে বুঝতে পারবেন ঃ
জার্মান হবে পৃথিবীর সর্বশক্তিমান নয়ত কিছুই নয়।
ইয়াহুদীদের চিন্তা ধারা যেমন ভুল তেমনি হিটলারও ভুল ছিল। তার উগ্রপন্থী মনোভাব ছিল। আর উগ্রপন্থীদের আল্লাহ পছন্দ করেন না। ইয়াহুদিদের স্বভাব কখনো পাল্টাবে না। ইয়াহুদিদের মধ্যে এক শ্রেনির মানুষ আছে যারা সয়তানেন খুব কাছের মানুষ।
তো আমি যেই কথাগুলো বল্লাম আমি সঠিক ও হতে পারি আবার ভুল ও হতে পারি। আল্লাহ ভালো জানেন। দেখা হবে পরের কোনো ব্লগে।
খুদা হাফেজ।